









পোশাকি নাম গোল্ডেন ব্লাড। বিরল বললেও কম বলা হবে। বলা চলে বিরলের মধ্যে বিরলতম। গত ৫৮ বছরে মোট ৪৩ জনকে পাওয়া গিয়েছে এই রক্তের অধিকারী।





কী বৈশিষ্ট্য এই রক্তের?প্রথম এই রক্তের গ্রুপের খোঁজ পাওয়া যায় ১৯৬১ সালে। দেখা যায়, সাধারণ ব্লাডগ্রুপের সঙ্গে এর পার্থক্য অ্যান্টিজেন সংখ্যায়। ৩২৪ টি অ্যান্টিজেনের সমন্বয়ে গড়ে ওঠে একটি ব্লাড গ্রুপ। কিন্তু দেখা যায় কয়েকজনের শরীরে আরএইচ সিস্টেম ৬১ অ্যান্টিজেনটি নেই। সেই সময়ে মোট ৪৩ জনকে পাওয়া গিয়েছিল এমন রক্তের অধিকারী।





গোল্ডেন ব্লাড রয়েছে এমন ব্লাডগ্রুপের মানুষরা এক কথায় কল্পতরু। সকলকে তাঁরা যখন তখন রক্ত দিতে পারে। কিন্তু নিতে পারে না। নেওয়ার ক্ষেত্রে খুঁজতে হবে গোল্ডেন ব্লাড ডোনার। যা যখন তখন পাওয়া মুশকিল। এই কারণেই এই গ্রুপকে বলে বিরলের মধ্যে বিরলতম। এই ধরনের রক্ত যাদের, তাদের রক্তক্ষরণ বিষয়ে এই কারণেই সতর্ক থাকতে বলা হয়। বছর দুয়েক আগে নতুন করে ১০ জনকে পাওয়া গিয়েছে গোল্ডেন ব্লাড গ্রুপের।
অনেকে এই রক্তের সঙ্গে বোম্বে ব্লাড গ্রুপের তুলনা করেনষ কিন্তু কার্যক্ষেত্রে সবচেয়ে বিরল এই গোল্ডেন ব্লাড।














