









২০১১ সালের মুখ্যমন্ত্রীর আসনে বসেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । তারপর এই রাজ্যের উন্নতির জন্য একাধিক জন-হি-ত-ক-র কাজ করে গেছেন । বিভিন্ন জায়গায় সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল বিশ্ববিদ্যালয় তিনি গড়ে তুলেছেন এই রাজ্যের বুকে । রাজ্যের মানুষের সাথে কোন কারনে কোন অসুবিধার সম্মুখিন হতে না হয় তাই এনেছেন একাধিক প্রকল্প এবং সেই সমস্ত প্রকল্পের আওতায় এসে সাধারণ মানুষরা পেয়েছেন অনেকটা সুবিধা । যার ফলে আগামী একুশে বিধানসভায় মানুষ বেছে নিতে চাইছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে।





এর আগে আমরা দেখেছিলাম মুখ্যমন্ত্রী বিভিন্ন প্রকল্পের মধ্যে কন্যাশ্রী এবং উৎকর্ষ বাংলা এই পশ্চিমবঙ্গ কে তুলে ধরেছিল বিশ্বদরবারে । পেয়েছিল সেরার সেরা সম্মান । কিন্তু এই দুটি প্রকল্পে ছাড়াও আরও একাধিক প্রকল্পের সূচনা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । যেমন সবুজ সাথী কন্যাশ্রী উৎকর্ষ বাংলা জল ধরো জল ভরো প্রকল্প এবং যুবশ্রী সহ আরও একাধিক প্রকল্প সূচনা করেন তিনি । কোন কারণে যাতে দূর-দূরান্ত থেকে ছেলেমেয়েদের স্কুলে আসতে কোন স-ম-স্যা না হয় তার জন্য তিনি রাজ্যের প্রতিটি সরকারি স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের দিয়েছেন একটি করে সাইকেল।





এবার সেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কিছুদিন আগে ঘোষণা করেছিলেন যে যারা বেকার আছে তাদের ছোটখাটো ব্যবসা তৈরি করার জন্য সরকার দু লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন দেবে । যার ফলে কিছুটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে ছিল এ রাজ্যের বেকার ছেলে মেয়েরা । কিন্তু তারপরও বি-রো-ধী-দলের বক্তব্য যে এরা যে ক্রমশ বেড়ে চলেছে বেকারত্ব । আস্তে আস্তে হারিয়ে যাচ্ছে শিল্প । বন্ধ হচ্ছে কল কারখানা।





যুবশ্রী প্রকল্পের রাজ্য প্রতি মাসে দেড় হাজার টাকা করে বেকার ভাতা দেয় ট্রেনিং এর জন্য । এর জন্য আপনার বয়স ১৮ থেকে ৮৫ বছরের মধ্যে হতে হবে । থাকতে হবে সরকারি ব্যাংকে একটি একাউন্ট www.employmentbankwb. gov.in ওয়েবসাইটে গিয়েআবেদনপত্রটি ডাউনলোড করতে হবে .। এবং উপযুক্ত তথ্য প্রদান করে সেটি এসডিও অফিসে জমা করতে হবে । এই ভাতা পাওয়ার পরও যদি আপনি বেকার থাকেন তাহলে প্রতি ৬ মাস অন্তর প্রমাণপত্রসহ এসডিও অফিসে জমা দিতে হবে।














