









আমেরিকার আটলান্টার এমোরি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি প্রতিনিধি দল প্রায় তিন হাজার মানুষের উপর এক সমীক্ষা চালিয়ে এই তথ্য প্রকাশ করেছে।
যদি স্বামী এবং স্ত্রীর মধ্যে বয়সের পার্থক্য কম হয়, তাহলে সংসারের স্থায়িত্ব বেশি হয়, একে অপরের মন বুঝে চলার ক্ষমতা জন্মায় একে-অপরের সঙ্গে।





গবেষণায় দেখা গিয়েছে, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বয়সের পার্থক্য বাড়ার সঙ্গে বিচ্ছেদের হারও বেড়ে গিয়েছে। স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য ৫ বছর হলে তাদের বিচ্ছেদের আশঙ্কা সমবয়সী দম্পতির তুলনায় ১৮ শতাংশ বেশি।





দেখা গিয়েছে, বয়সের পার্থক্য ১০ বছর হলে বিচ্ছেদের আশঙ্কা ৩৯ শতাংশ এবং ২০ বছর হলে ৯৫ শতাংশ বেড়ে যায়। তবে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্কের উপরও বিচ্ছেদের ব্যাপার অনেকাংশে নির্ভরশীল। সম্পর্ক যত ঘনিষ্ঠ হবে বিচ্ছেদের সম্ভাবনা ততই কম।





বয়সের বেশি ব্যবধানে বিয়ের পরেও কমপক্ষে ২ বছর একসঙ্গে থাকলে বিচ্ছেদের আশঙ্কা ৪৩ শতাংশ কমে আসে। আবার ১০ বছর একত্রে থাকলে তা ৯৪ শতাংশ পর্যন্ত কমে আসে।





পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি সুন্দরী নারীদের দেখা মিলে জাপানে। তাদের দেখলে বোঝার উপায় নাই যে, তাদের আসল বয়স কত। তাদের খাদ্যতালিকা সম্পর্কে জানলে আপনি বুঝতে পারবেন তাদের রূপের রহস্যের কথা।





জাপানীদের সেই রহস্য নিয়ে আজ আলোচনা করা হল –
১. জাপানীদের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় অসংখ্য খাবার থাকে। তাদের প্রতিদিনের খাবারে মাছ, সামুদ্রিক শাক-সবজি, সবুজ শাক-সবজি, সোয়া, ধান, ফল ও সবুজ চা থাকে।





২. জাপানীরা ঘরে তৈরি করা নিজের হাতের খাবার খেতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। তাদের ঐতিহ্যবাহী খাবারের তালিকায় রয়েছে ভাঁজা মাছ, এক বাটি ভাত, সেদ্ধ করা সবজি, স্যূপ, ফল, ডেজার্ট এবং সবুজ চা রয়েছে। জাপানীদের খাবারে প্রতিদিন অবশ্যই মাছ থাকে। এতে যে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড বিদ্যামান তা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী।





৩. জাপানীরা সবসময় তাজা খাবার খেতে ভালবাসে। যে ঋতুতে যে খাবারের ফলন ভাল হয়, তারা সে খাবার খেতে তুষ্ট থাকেন। তারা খাবার গ্রহণের ঠিক ৩০ মিনিট পূর্বে তাদের রান্না সম্পন্ন করেন। একবেলার রান্না করা খাবার সেসময়ই শেষ করেন তারা।





৪. জাপানীরা সবসময় ধীরে ধীরে খাবার গ্রহণ করেন। তারা প্লেট পরিপূর্ণ করে খাবার নেন না। অনেক ধরণের খাবার খেলেও তারা প্রত্যেক খাবারের অনেক কম অংশ গ্রহণ করেন। তাদের খাবার প্লেটও আকারে ছোট হয়।





৫. জাপানীরা সকালে সবচেয়ে বেশি খাবার গ্রহণ করেন। তাদের খাবারে মসলার পরিমাণ কম থাকে। তারা সকালে তাদের পছন্দের সকল ধরণের খাবার গ্রহণ করেন। তাদের খাবারে মাছ একটি প্রধান খাদ্য।














