







কমিয়ে ফেলুন বিদ্যুৎ বিল- বিদ্যুৎ বিল কমানোর ১৫ উপায়!
১. ত্রুটিপূর্ণ সংযোগের কারণে বিদ্যুৎ খরচ বেশি হয়। এজন্য পেশাদার কোনো ইঞ্জিনিয়ার ডেকে সংযোগ চেক করিয়ে নিন।
২. যখন মেশিন বা ইস্ত্রি ব্যবহার করবেন না তখন প্লাগ খুলে রাখুন। কারণ, প্লাগ না খুলে সুইচ বন্ধ রাখলেও বিদ্যুৎ কিছুটা হলেও খরচ হয়।
৩. যখন ঘরে থাকবেন না অপ্রয়োজনে আলো, পাখা চালিয়ে রাখবেন না। সুইচ অফ করে রাখুন।




৪. গরমকালে এসি চালালে তরতর করে বাড়ে বিদ্যুৎ বিল। অপ্রয়োজনে এসি না চালিয়ে পাখা চালান।
৫. কম্পিউটার যখন ব্যবহার করবেন না তখন বন্ধ রাখুন অথবা স্লিপ মুডে রাখুন। এতে বিদ্যুৎ কম খরচ হবে।
৬. অনেকেই বাড়িতে ডিশ ওয়াশার ব্যবহার করেন। বাসনকোসন হিট ড্রাই না করে বাতাসে শুকিয়ে নিন।




৭. রান্না করতে করতে বারবার ওভেনের দরজা খুলবেন না। বাইরে থেকেই দেখে বোঝার চেষ্টা করুন। দরজা খুললে তাপমাত্রা কমে যায়। আবার আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে ওভেন বেশি বিদ্যুৎ ব্যয় হয়।
৮. এসির খরচ বাঁচাতে ঘর ঠাণ্ডা রাখার অন্য পন্থা নিন। উইন্ডো ব্লাইন্ড ব্যবহার করুন জানালায়।
৯. রান্না করার বেশ কিছুক্ষণ আগে ফ্রিজ থেকে খাবার বের করে পানিতে রেখে বরফ ছাড়িয়ে নিন। বারবার মাইক্রোওয়েভ চালিয়ে ডিফ্রস্ট করলে বিদ্যুৎ বেশি খরচ হয়
১০. যদি আপনার অল্প-স্বল্প কিছু রান্না করার থাকে তাহলে মাইক্রোওয়েভ ওভেনের বদলে স্লো কুকার বা টোস্টার ব্যবহার করুন। এতে বিদ্যুৎ কম খরচ হবে।




১১. রেফ্রিজারেটরের তাপমাত্রা রাখুন ২ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে। আর ফ্রিজারের তাপমাত্রা রাখুন -১৮ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে। এতে খাবার সুরক্ষিত থাকবে। বেশি ঠাণ্ডা করে রাখলে বিদ্যুৎ নষ্ট হয়।
১২. ওয়াশিং মেশিন ব্যবহারে প্রচুর পরিমাণে বিদ্যুৎ খরচ হয়ে থাকে। খরচ কমাতে চাইলে কখনোই গরম পানির সেটিং ব্যবহার করবেন না। পানি গরম করতে বেশি বিদ্যুৎ খরচ হয়। আর ড্রায়ারে কাপড় শুকানোর বদলে বারান্দা বা ছাদে দড়ি টাঙিয়ে নিন। নেহায়েত বর্ষাকাল না হলে ড্রায়ার ব্যবহারের তেমন কোনো যুক্তি নেই।




১৩. রেফ্রিজারেটরের কয়েল পরিষ্কার রাখলে তা চলতে বেশি বিদ্যুৎ খরচ করে না। বছরে দু’বার করে একে পরিষ্কার করিয়ে নিলে আপনার বিল কম আসবে। একইভাবে আপনার এসির ফিল্টারও পরিষ্কার রাখুন। এটা ময়লা থাকলে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বেশি বিদ্যুৎ খরচ হতে পারে।




১৪. আপনার বাড়িতে এখনো পুরনো ধাঁচের লাইট বাল্ব থাকলে তা বদলে এনার্জি-সেভার বাল্ব ব্যবহার শুরু করুন। এগুলো ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে পারে আর এদের আয়ুও হয় ছয়গুণ বেশি। শুধু বাল্ব নয় বরং আরও কিছু ইলেক্ট্রনিকস ব্যবহার করা যেতে পারে যেগুলো কম বিদ্যুতেই চলে। এগুলো ব্যবহার করতে পারেন।




১৫. এসির ফিল্টার পরিষ্কার রাখুন। এটা ময়লা থাকলে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বেশি বিদ্যুৎ খরচ হতে পারে।
বিধবা হবার পরেও কেন এখনো সিঁদুর পরেন বলিউড অভিনেত্রী রেখা? জানলে অবাক হবেন ,..
গোঁড়া হিন্দু পরিবারের মেয়ে অভিনেত্রী রেখা। বিধবা হয়েছেন অনেক আগে। নতুন করে বিয়ে করেছেন, এমন ঘটনাও জানা যায়নি। কিন্তু এর পরও তাঁর সিঁথিতে সিঁদুর কেন?
তবে কি রেখার পুরোনো বান্ধবী দীপালির বক্তব্য ধরেই বলতে হয়, ‘রেখা আজো অমিতাভের জন্যই সিঁদুর পরেন?’




যদিও দীপালির প্রকাশ্যে বলা ওই বক্তব্যে কখনোই প্রতিবাদ করেননি রেখা। আজো কেউ জানে না, রেখা-অমিতাভের অমলিন এই প্রেমের সম্পর্কের গভীরতা ঠিক কতটা।
তবে অমিতাভের সঙ্গে পুরোনো প্রেমের স্মৃতিকে কখনোই প্রকাশ্যে আনেননি রেখা। গত ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে কথা বলা দূরের কথা, এ পর্যন্ত একসঙ্গে কোনো পার্টিতেও দেখা যায়নি দুজনকে।
‘সিলসিলা’ ছবির পর চলচ্চিত্রে অমিতাভ-রেখার প্রেমের গল্প ব্যাপকভাবে জনসমক্ষে আসে। এর পর থেকে দূরত্ব বাড়তে থাকে দুজনের মধ্যে। অমিতাভ বচ্চনের স্ত্রী জয়া এই সম্পর্কের কথাকে কখনোই ভালোভাবে মেনে নেননি। ফলে একসময় ঘর সামলাতে সব গুজব পাশ কাটিয়ে রেখার থেকে অনেকটাই দূরে সরে আসেন অমিতাভ। সেই ঘটনার পর পেরিয়ে গেছে বহু বছর।




১৯৭৩ সালে গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে রেখা বিনোদ মেহরাকে বিয়ে করছেন বলে। কিন্তু রেখা নিজেই জানিয়ে দেন, সেই গুঞ্জন ছিল মিথ্যা।
১৯৯০ সালে রেখা দিল্লির এক শিল্পপতি মুকেশ আগরওয়ালকে বিয়ে করেন। কিন্তু বিয়ের এক বছরের মাথায় মুকেশ রেখার ওড়না দিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেন। সে সময় মুকেশ তাঁর সুইসাইড নোটে লিখে যান, তাঁর মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়।




সে সময় অনেকে রেখাকে ডাইনি নামেও সম্বোধন করতে ছাড়েননি। তার পর থেকেই খাতা-কলমে রেখা ছিলেন একজন বিধবা মহিলা। কিন্তু তিনি আজো সিঁথিতে সিঁদুর পরেন, যার উত্তর কেউ আজো জানেন না।
হিন্দু শাস্ত্রমতে, নারীদের কপালে সিঁদুর দেওয়া মানেই স্বামী বেঁচে আছেন। তবে আশি কিংবা নব্বইয়ের দশকে ভারতের প্রেমিকরা তাঁদের প্রেমিকাদের বিয়ের আগে সিঁদুর পরাতেন বলে জানা যায়। তখন মেয়েদের কাছে সিঁদুরের দাম ছিল অনেক। ফলে রেখার ভক্তরা অনেকেই ধরে নিয়েছেন, অমিতাভের নামেই আজো সিঁথিতে সিঁদুর পরেন রেখা।











