







ওজন বেড়ে যাওয়ার ভ’য়। পেট ভ’রাতে তাই ডালিয়া বা রুটি খাচ্ছেন? দরকার নেই! ভাতেই কমান ওজন। কুচকুচে কালো চালের ভাত খান। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ম্যাজিক পথ্য এই কালো চালের ভাত।
গুণেই তার আসল কদর। কুচকুচে কালো এই চাল ফুটে যে ভাত হয়, তা পুষ্টিগুণে ভরা। রোগ প্রতিরো’ধে সেরা। ভাত খেলে মোটা হয়ে যাব, কিংবা ডায়াবেটিসে খুব বেশি ভাত খাওয়া যাবে না, এই চিন্তা করে অনেকেই ভাত ছে’ড়েছেন। অথচ মাছে-ভাতে বাঙালি বলে একটা কথা বেশ চালু। ভাত-প্রিয় বাঙালির পাতে ভাত ফেরাতে হাজির কুচকুচে কালো চাল।




নদিয়ার ফুলিয়া কৃষি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের বিজ্ঞানীরা সরকারি উদ্যোগে ধান ফলিয়ে চাল তৈরি করছেন। এ ছাড়াও রাজ্যের বিভিন্ন জায়গাতেও শুরু হয়েছে এই ধানের চাষ। গবেষকরা বলছেন, ক্যানসার প্রতিরো’ধে সক্ষ’ম কালো চাল। তাছাড়া ডায়াবেটিস আক্রা’ন্ত রোগীরাও এই চালের ভাত খেলে উপকার পাবেন। গ’র্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে এই চাল যথেষ্ট উপকারী।
শুধু ভাত নয়, পায়েস, খিচুড়ি, বিরিয়ানিতেও ব্যবহার করা যায় এই চাল। শুধু ভারত নয়, বিদেশের বাজারেও সুগন্ধীযু’ক্ত এই চালের যথেষ্ট কদর।




জানেন, কোন ধরনের খাবার খেলে মেয়েরা বেশি আকৃষ্ট হন!
মেয়েদের কাছে নিজেকে আর্কষণীয় করে তুলতে চাইলে বেশি করে শাক-সবজি আর ফল খান। অবাক হচ্ছেন? সম্প্রতি এক আন্তর্জাতিক সমীক্ষায় দেখা গেছে, যেসব পুরুষ অধিক পরিমাণে শাক-সবজি বা ফল খান, তাদের গায়ের গন্ধই বেশি পছন্দ করেন মেয়েরা। গরমে তো কমবেশি সকলকেই গলদঘর্ম হতে হয়।




কিন্তু পুরুষদের ক্ষেত্রে বিষয়টি আলাদা। তাদের ঘর্মা’ক্ত শরীরের অমোঘ আক’র্ষণ এড়াতে পারেন না মেয়েরা। ঘামের গন্ধই এক্ষেত্রে অনু’ঘটকের কাজ করে থাকে। সম্প্রতি এই নিয়ে একটি সমীক্ষা চালিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার ম্যাককারি বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক। সেই সমীক্ষাতে দেখা গেছে, যেসকল পুরুষ শাক-সবজি বা ফল খেতে বেশি ভালবাসেন বা অধিক পরিমাণে খান, তাদের গায়ের গন্ধ বেশি পছন্দ মেয়েদের।




কিন্তু, কীভাবে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছালেন গবেষকরা? গবেষকরা জানিয়েছেন, শাক-সবজি বা ফলে ক্যারোটেনয়েড নামে এক ধরনের উপাদান থাকে। তাই শাক-সবজি বা ফল নানা রঙের হয়। আর এইসব রঙিন শাক-সবজি বা ফল খেলে মানুষের শরীরেও ক্যারোটেনয়েডের রং ফুটে ওঠে। স্পেক্টোফটোমিটার নামে এক বিশেষ ধরনের যন্ত্রের সাহায্যে ত্বক ব্লিশেষণ করে এই ক্যারোটেনয়েডের রঙের হদিশ পাওয়া যায়। সহজেই বোঝা যায়, একজন ব্যক্তি ঠিক কতটা শাক-সবজি বা ফল খেয়েছেন।




তাই প্রথমেই একদল স্বাস্থ্যবান যুবক বাছাই করে তাদের ত্বক বিশ্লেষণ করেন গবেষকরা। এরপর ওই যুবকদের খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়। এভাবেই সারাদিনে তারা কোন কোন খাবার ঠিক কী পরিমাণে খান, সে সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জোগাড় করে ফেলেন গবেষকরা। এরপর টি-শার্ট পরিয়ে ওই যুবকদের দিয়ে কিছু শারীরিক কসরত করানো হয়। ঘামে ভেজা টি-শার্টগুলি বেশ কয়েকজন মেয়েকে শুঁ’কতে বলা হয়। যেসব পুরুষ বেশি পরিমাণ শাক-সবজি বা ফল খেয়েছেন, তাদের শরীরের গ’ন্ধই বেশি পছন্দ করেছেন মেয়েরা।



















